Blog

ছোট বিজনেসের জন্য কম বাজেটে ১০টি ফেসবুক মার্কেটিং টিপস

একটি বিজনেস শুরু করতে গেলে যে পরিমাণ ইনভেস্টের প্রয়োজন হয় তার বেশিরভাগ খরচ হয় মার্কেটিং এর পিছনে। কিন্তু আপনি জানলে অবাক হবেন যে, বর্তমানে এই ডিজিটাল সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে খুব অল্প বাজেটে এবং সম্পূর্ণ ফ্রিতে মার্কেটিং করার অনেক উপায় রয়েছে। বর্তমান সময়ে ফেসবুক সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ এই সময়ে পাওয়া খুবই দুর্লভ। আর এই ফেসবুকের সঠিক ব্যবহার করে অনেক মানুষ প্রতিমাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে, আবার মার্কেটিং করে সবার কাছে তাদের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানিয়ে দিচ্ছে।

গ্লোবাল ডাটা অনুসারে একজন মানুষ গড়ে ১৯.৫ ঘণ্টা সময় প্রতি মাসে ফেসবুকে ব্যবহার করে থাকে। আর বাংলাদেশে এই ব্যবহারকারীর সংখ্যা আরও অনেক বেশি। আর আপনারা যারা ছোট আকারে বিজনেস শুরু করতে চান, আজকের এই ব্লগটি মূলত তাদের জন্য। ছোট বিজনেসে কম বাজেটে ফেসবুকে কিভাবে মার্কেটিং করবেন সেই ব্যাপারে ১০টি টিপস এই ব্লগে শেয়ার করব।

কম বাজেটে বিজনেস করার জন্যে ১০টি ফেসবুক মার্কেটিং টিপস

ফেসবুকে ফ্রি অ্যান্ড পেইড ২ মাধ্যমেই মার্কেটিং করা যায়। এই ক্ষেত্রটা আসলে বিশাল বড়। ছোট কোম্পানি থেকে মাল্টি-মিলিয়ন ডলারের কোম্পানি সবাই এখন ফেসবুকে তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রমোশন করছে। এখন আপনি যদি একজন ফেসবুক মার্কেটিং এক্সপার্ট হতে পারেন, তাহলেই আপনার বর্তমান মার্কেটে প্রচুর চাহিদা থাকবে।

যেকোনো প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের সেল বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ ফ্রি মেথডে ফেইসবুক থেকে ইনকাম, মেসেঞ্জার চ্যাটবটের মাধ্যমে সাপোর্ট সিস্টেম Automate করা ছাড়াও, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসাবে জব কিংবা এজেন্সি পরিচালনা করার মাধ্যমে আপনার কিংবা ক্লাইন্টের যেকোনো বিজনেসকে নেক্সট লেভেলে নিয়ে যেতে চাইলে আপনি আমাদের বেস্টসেলিং “Facebook Marketing Masterclass” কোর্সে জয়েন করতে পারেন।

এখন আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনার বাজেট কম এবং কম বাজেটেই আপনি আপনার নতুন বিজনেস অনলাইন মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচার এবং প্রসার করতে চাচ্ছেন। এখন সেই ক্ষেত্রে কিভাবে ফেসবুকে মার্কেটিং করে আপনার ছোট বিজনেসকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবেন? সেই সম্পর্কে ১০টি টিপস এখন আমি আপনাদের শেয়ার করব।

১) একটি আকর্ষণীয় Facebook Business Page তৈরি করুন

একটি সফল ফেসবুক মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের প্রথম ধাপ হল একটি আকর্ষণীয় ব্যবসায়িক পেজ তৈরি করা। হাই কোয়ালিটি ছবি, একটি ইন্টারেস্টিং কভার ফটো এবং একটি সংক্ষিপ্ত আকর্ষক ডেসক্রিপশন ব্যবহার করুন যা স্পষ্টভাবে আপনার ব্যবসার মেইন টার্গেট কে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করে। আর পেজের ইনফরমেশনে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইট, ফোন নম্বর এবং ইমেল ঠিকানা সহ আপনার সাথে যোগাযোগের সব সব কিছু বিস্তারিত এবং স্পষ্টভাবে পেজে অ্যাড করবেন।

আপনার ব্যবসার নাম রিপ্রেজেন্ট করতে প্রয়োজনে আপনার পেজের URL কাস্টমাইজ করতে পারেন। মনে রাখবেন একটি আকর্ষণীয় এবং সুসংগঠিত ফেসবুক পেজ আপনার অনলাইন বিজনেসের একটি শক্তিশালী ভিত্তি হিসাবে কাজ করবে। তাই পেজ তৈরির ব্যাপারে কখনও হেলাফেলা করবেন না।

২) ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করুন এবং এটি নিয়ে কাজ করুন

ফেইসবুক গ্রুপ হচ্ছে কোনো এক সম্প্রদায়, গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি কমিউনিটি । বেশিরভাগ মানুষ শুধুমাত্র তার বিজনেস পেজ নিয়ে ভাবে। আর ভুলে যায় ফেসবুকের আরো বেশ কিছু টুলস আছে যা খুবই কার্যকরি। ফেসবুক প্রতিনিয়ত পেজগুলোর অরগানিক রিচ কমিয়ে দিচ্ছে। তারমানে পেইড মার্কেটিং ছাড়া বা বুস্ট ছাড়া আপনার পেজের কন্টেন্টগুলো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাবে না। ছোট ব্যবসার জন্য পেইড মার্কেটিং এর পিছনে টাকা ইনভেস্ট করা খুব সহজ কাজ নয়। প্রতিনিয়ত ডলার খরচ বাড়ছে, অন্যদিকে পণ্য/সেবার দাম কমাতে হচ্ছে প্রতিযোগিতাপূর্ন এই বাজারে টিকে থাকার জন্য।

facebook group community

ফেসবুক পেজে অরগানিক রিচ কম হলেও গ্রুপে কিছু রিচ কম হয় না। তাই পেজেরে পাশাপাশি একটি গ্রুপ তৈরি করুন এবং এটি নিয়ে কাজ করুন। আর মনের রাখবেন ফেসবুক গ্রুপ হল পরিবারের মত। গ্রুপে সবাই মনের কথা পোস্ট করতে পারে এবং আপনি কোন পোস্ট দিলে সবাই কমেন্ট করেও কিন্তু তাদের মতামত জানতে পারে। যা আপনার বিজনেসকে সামনে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

৩) আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স সম্পর্কে জানুন

আপনার ফেসবুক বিজনেস টি অপ্টিমাইজ করার জন্য, আপনার টার্গেটেড কাস্টমার সনাক্ত করা এবং বোঝা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার বিদ্যমান কাস্টমার এবং তাদের জনসংখ্যা সম্পর্কে ইনসাইট পেতে ফেসবুক ইনসাইট বা অন্যান্য এনালাইসিস টুলস রয়েছে যা ব্যবহার করতে পারেন।

ফেসবুক মার্কেটিং

বয়স, লিঙ্গ, অবস্থান এবং আপনার ব্যবসার অফারগুলির সাথে আরো রিলেটেড বিষয়গুলি নির্ধারণ করুন। এই তথ্যগুলো আপনাকে আপনার টার্গেটেড পণ্য এবং বিজ্ঞাপনগুলি তৈরি করতে সাহায্য করবে যা আপনার দর্শকদের সাথে এনগেজড হতেও সাহায্য করবে। যার ফলে প্রচুর ট্রাফিক একটা সময় পর অটোমেটিকালি বাড়বে।

৪) মানসম্পন্ন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস দিয়ে আপনার কাস্টমারদের আস্থা অর্জন করুন

আপনার অডিয়েন্স কে এনগেজড রাখতে, ধারাবাহিকভাবে আপনার ফেসবুক পেজে Informative এবং Interesting বিষয় নিয়ে নিয়মিত পোস্ট করুন। আপনার কাজের সাথে সম্পর্কিত এমন তথ্যমূলক আর্টিকেল, টিপস, ভিডিও এবং ইনফোগ্রাফিক্স শেয়ার করুন। প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে, পোল চালানোর মাধ্যমে এবং কমেন্ট এবং মেসেজের রেসপন্স দ্রুত জানিয়ে আপনার কাস্টমারের ইন্টারেকশন কে আরো উৎসাহিত করুন।

আপনি যখন তাদের কাছে কোন প্রশ্ন ছুড়ে দিবেন পোস্টের মাধ্যমে এবং তারা যখন সেখানে কমেন্ট করবে এবং আপনি সেটার প্রতিউওর মানে রিপ্লায় দিবেন তখন অরগানিক ভাবে আপনার পোস্টের রিচ বেড়ে যাবে।মনে রাখবেন, আপনার বিষয়বস্তু যত বেশি আকর্ষক এবং শেয়ারযোগ্য হবে, আপনার বিজনেস এর নাগাল ততই বৃদ্ধি পাবে । যা আপনাকে অতিরিক্ত খরচ ছাড়াই এক্সপোজার পেতে সাহায্য করবে।

৫) প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কারের ব্যাবস্থা করুন

মাঝে মধ্যে প্রতিযোগীতা এবং পুরস্কারের ব্যাবস্থা করতে পারেন। যা আপনার বিজনেসে এনগেজমেন্ট বাড়াতে এবং আপনার ফেসবুকে ফলোয়ার বাড়াতে বেশ সহায়তা করবে। তাই সহজ এবং মজাদার প্রতিযোগিতার আয়োজন করুন, এবং নিয়মটি এমন রাখবেন যাতে অংশগ্রহণকারীদের একটি পুরস্কার জেতার জন্য আপনার পোস্ট লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করতে হয়। এই কৌশলটি শুধুমাত্র আপনার পেইজের ভিজিবিলিটি বাড়াবে না বরং ইউজারদের অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করবে এবং শেয়ারের মাধ্যমে আপনার বিজনেস কে আরও বেশি প্রসারিত করবে।

৬) ফেসবুক গ্রুপে অডিয়েন্স এর অংশগ্রহণ বাড়ান

মনে রাখবেন ফেসবুক গ্রুপ কিন্তু একটা পরিবারের মত। Facebook গ্রুপ গুলো আপনার ব্র্যান্ডের রিচ বাড়াতে এবং ক্লায়েন্ট দের সাথো আরো বেশি এনগেজড হতেও সাহায্য করে। এখানে আপনি আপনার গ্রুপ মেম্বারদের সাথে যত আন্তরিক রিলেশনশিপ তৈরি করতে পারবেন, প্রোফেশনালি তত বেশি বেনিফিট পাবেন। কারণ নিয়মিত গ্রুপে বিজনেস আপডেট দিলে মেম্বাররা আপনাকে তুলনামূলক বেশি ট্রাস্টেড মনে করবে। যা অনলাইনে বিজনেস করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তাই নিজের বিজনেজকে পরিচিত করতে চাইলে একটি অর্গানাইজড ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করুন। দক্ষ মডারেটর ও এডমিনের মাধ্যমে গ্রুপে অডিয়েন্স ইনভলভমেন্ট বাড়ান। মাঝে মধ্যে আপনি নিজেও সময় দিবেন, পোস্ট দিবেন, গ্রুপ মেম্বারদের সাথে কমেন্ট এর মাধ্যমে তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করুন।

৭) সামঞ্জস্যপূর্ণ পোস্টিং রুটিন তৈরি করুন

প্রতিটা কাজের সফলতা নির্ভর করে সে কাজের ধারাবাহিকতার উপর। একটি একটিভ এবং এনগেজিং ফেসবুক পেজ বজায় রাখার জন্য ধারাবাহিকতা হল মূল চাবিকাঠি। তাই একটি টপিক ক্যালেন্ডার তৈরি করুন এবং একটি নিয়মিত পোস্টিং রুটিন তৈরি করুন। যাতে আপনার ফলোয়াররা বুঝতে পারেন কখন আপনার কাছ থেকে নতুন আপডেট পাওয়া যাবে৷ আপনার ফলোয়ারদের আগ্রহী এবং কানেক্টেড রাখতে তথ্যপূর্ণ, বিনোদনমূলক এবং প্রচারমূলক পোস্টে নিয়মিত করুন।

schedule post social media

ছবি, ভিডিও, স্টোরি এবং ইনফোগ্রাফিকের মতো বিভিন্ন ধরনের বিষয়বস্তু নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করুন। এরপর যাচাই করুন কোনটি আপনার ফলোয়ার দের কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে। সে অনুযায়ী রেগুলার পোস্ট করতে থাকুন।

৮) ইন্ফ্লুয়েন্সারদের সাথে কন্ট্র্যাক্ট করুন

বর্তমান সময়ে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়। ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ছোট ব্যবসার জন্য একটি জনপ্রিয় এবং সাশ্রয়ী মার্কেটিং কৌশল । তাই প্রথমেই আপনার বাজেটের মধ্যে মধ্যে ইন্ফ্লুয়েন্সার বা মাইক্রো-ইনফ্লুয়েন্সার দের সনাক্ত করুন যারা কাজ করতে আগ্রহী। কম বাজেটে মাক্সিমাম শ্রোতাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য এইটা একটা দারুন মাধ্যম বলা চলে।

influences

বিশেষ করে যারা আপনার ব্র্যান্ডের প্রোডাক্টের সাথে রিলেটেড এবং ফেসবুকে যাদের যথেষ্ট ফলোয়ার রয়েছে তাদের কে টার্গেট করুন। তাদের সাথে যোগাযোগ করুন, ইমেইল করতে পারেন এবং প্রয়োজনে মোবাইল কথা বলে স্পনসর সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করুন। যাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা বিশাল ফ্যান ফলোয়ার আছে তারা যদি আপনার সার্ভিস বা পণ্য সম্পর্কে বলে তাহলে আপনার ব্র্যান্ডের রিচ বড় হবে এবং নতুন ফলোয়ারদের আকৃষ্ট হবে জানতে পারবেন আপনার ব্র্যান্ড এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে।

৯) ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করুন

আপনার সব ফলোয়ার দের ছাড়িয়ে আরো বৃহত্তর অডিয়েন্স এর কাছে পৌঁছানোর একটি বড় মাধ্যমে হল ফেসবুকে বিজ্ঞাপন। এই বিজ্ঞাপন দিতে আপনাকে কিছু থাকা খরচ করতে হবে। এটি হল পেইড মার্কেটিং। নির্দিষ্ট জনসংখ্যা, ইন্টারেস্ট এবং তাদের চাওয়ার উপর ভিত্তি করে আপনার শ্রোতাদের শর্টলিস্ট করতে প্ল্যাটফর্মের শক্তিশালী টার্গেটিং অপশন ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ফরম্যাট কিন্তু রয়েছ যেমন, ইমেজ বিজ্ঞাপন, ভিডিও বিজ্ঞাপন, অ্যানিমেশন এর মাধ্যমে আজকাল বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে। এখন আপনার ব্যবসার জন্য কোনটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে তা খুঁজে বের করুন।

পেইড মার্কেটিং এর একটি বিশেষ সুবিধা হল আপনি আপনার টার্গেটিং কাস্টমার সিলেক্ট করতে পারবেন এবং সেই ভাবে মার্কেটিং করতে পারবেন। এই পেইড মার্কেটিং বেশ কার্যকারী।

১০) ফলোয়ারদের সাথে সবসময় কানেক্টেড থাকুন

যেকোন সফল ফেসবুক মার্কেটিং কৌশলের জন্য ট্রাফিক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই মন্তব্য, মেসেজ এবং ক্রিটিসিজম সাথে সাথে রেসপন্স জানান। ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা দেখান এবং পেশাদারিত্বের সাথে এবং সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য কোনও নেতিবাচক মন্তব্যের সমাধান করুন। আপনার কাস্টমারের সাথে যুক্ত হওয়া আপনার ব্র্যান্ডকে আরো বেশি রিচ করে তোলে এবং আস্থা তৈরি করে। এমন অনুগত গ্রাহকদের উৎসাহিত করে, যারা অন্যদের কাছে আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে বলে!! যা বেশ কার্যকারী।

পরিশেষে একটি কথা বলব, ডিজিটাল এই যুগে আপনি যেই সেক্টর নিয়েই কাজ করেন না কেন, সাকসেস পেতে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট হতেই হবে। ফ্রি এবং পেইড সব ধরনের মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হবে। আর এই ডিজিটাল মার্কেটিং প্রফেশনালভাবে শিখার জন্য MSB Academy-তে রয়েছে ALL IN ONE DIGITAL MARKETING (14 Courses In 1)। এই কোর্সটি ভালভাবে কমপ্লিট করার মাধ্যমে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, SEO, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সহ ১৪ রকমের ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে জানতে পারবেন।

Comments

  • User Avatar
    Rabbi53
    December 28, 2023

    ব্লগটি পড়ে ভাল লাগল। আমার একটি প্রশ্ন ছিল, আপনাদের ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সটি মধ্যে কি ফেসবুক মার্কেটিং এর সব কিছু শিখনো হবে?? নাকি আলাদা ভাবে দুইটা কোর্স করা লাগবে?

Leave a Reply