Blog

পার্সোনাল ব্র্যান্ড কি? পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর ১০ ভুল – যা নষ্ট করে দিতে পারে আপনার ক্যারিয়ার

আপনি কি কখনও গুগলে আপনার নামটি সার্চ দিয়ে দেখেছেন গুগল আপনার সম্পর্কে কি বলে? গুগল আপনাকে কতটুকু চিনে বা জানে? বা কেউ যদি গুগলে আপনার নামে লিখে সার্চ দেয় তাহলে গুগল কি আপনাকে দেখাবে? আপনি চাইলে এখনই সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন। ফলাফল আপনি নিজে পেয়ে যাবেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে আমি কেন আপনাকে এই কথাগুলা বলছি? আসলে প্রযুক্তি ও অর্থনীতির দ্রুত পরিবর্তনের ফলে সোশ্যাল মিডিয়া ও ডিজিটাল বিশ্বে পার্সোনাল ব্র্যান্ড বা নিজের আত্মপ্রচার দিন দিন অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

আপন যদি গুগলে বিল গেট্‌স বা ইলন মাস্ক লিখে সার্চ দিন তাহলে দেখবেন গুগলে আপনি তাদের সম্পর্কে সব কিছু পেয়ে যাবেন। তাদের কি কি বিজনেস রয়েছে, পার্সোনাল এবং বিজনেস ওয়েবসাইট, সকল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফরম সব কিছু। বিশ্বের সকল মানুষ সহজেই জেনে যেতে পারছে সে কে, ও তার ব্যবসা কী। তাই, নিজের ব্যবস্যাকে গড়ে তোলার পাশাপাশি নিজেকেও “Brand” হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। আপনার যদি কোন পার্সোনাল ব্র্যান্ড না থাকলে তাহলে চেষ্টা করুন নিজেকে একটি ব্র্যান্ড হিসেবে গড়ে তুলার আর যদি আপনার অলরেডি পার্সোনাল ব্র্যান্ড থেকে থাকে তাহলে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কোন ভুলগুলা করলে আপনার ক্যারিয়ার নষ্ট হয়ে যাবে? সেই বিষয়ে আজকের ব্লগে আমি আলোচনা করব।

পার্সোনাল ব্র্যান্ড (Personal Brand) কি?

আমারা সবাই ব্র্যান্ড শব্দটির সাথে কমবেশি পরিচিত। ব্র্যান্ড বলতে আমরা কোনো একটি নির্দিষ্ট পণ্য, লগো, প্রতীক, নাম ইত্যাদিকে বুঝে থাকি। ব্র্যান্ড হচ্ছে এমন কিছু যা বাজারের আর দশটা জিনিস থেকে আপনার জিনিসকে আলাদা ভাবে তুলে ধরবে। তবে শুধু যে পণ্য বা প্রতিষ্ঠানই ব্র‍্যান্ড হতে পারে এমন না, মানুষও ব্র‍্যান্ড হতে পারে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং হলো ব্যক্তিগত নামে বাজার সম্প্রসারণ এবং প্রচারণার মাধ্যমে নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা করে প্রতিষ্ঠিত করার একটি পদ্ধতি। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিংয়ের জীবন্ত উদাহরণ হচ্ছে ইলন মাস্ক। বড় একটি ধামাকা তৈরি করেছিল স্পেস এক্স কোম্পানির হয়ে।

ইলন মাস্ক শেয়ার বাজার সংক্রান্ত টুইট করার আগে শেয়ারবাজারের কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে টুইট করতে হয়, কারণ তার একটি টুইটের কারণে অনেক কোম্পানির শেয়ার ওঠানামা করে এমনকি ভরাডুবি হয়ে যায়। সুতরাং বুঝতে পারছেন ইলন মাস্ক একজন ব্যাক্তি এবং তার নামটি একটি ব্র্যান্ড।

পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর ১০ ভুল – যা নষ্ট করে দিতে পারে আপনার ক্যারিয়ার

কথায় আছে “স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন”। ঠিক তেমনি নিজেকে একটা ব্র্যান্ড হিসাবে দাড় করাতে আপনার প্রচুর ধৈর্য এবং শ্রম দিতে হবে সেটা যেমন ঠিক, কিন্তু এত কিছুর পরেও এই পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি যাত্রায় আপনি যদি কিছু ভুল করে ফেলেন তাহলে দেখা যাবে আপনার সব পরিশ্রম ব্যর্থ হয়ে গেছে!! আসলে মানুষ মাত্রই ভুল হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই আমি পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং কমন ১০টি ভুলের ব্যাপারে আপনার সাথে শেয়ার করব যাতে অনেকের মত আপনারাও এই ভুলগুলো না করেন।

১) পার্সোনাল ব্র্যান্ড আপনার জীবনের সাথে সম্পর্কিত না এটা মনে করা

অনেকই মনে করে তাদের ব্যাক্তি জীবনের সাথে পার্সোনাল ব্র্যান্ড সম্পর্কিত না বা আপনি বড় ধরনের কোন কর্পোরেট ব্যাক্তি বা বিজনেস ম্যান না তাই আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড প্রয়োজন নেই এমন টা অনেকে মনে করে যা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। সোশ্যাল মিডিয়া এবং প্রযুক্তির কল্যাণে এখন একটু পরিশ্রম করলেই পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করা যায়। ধরুন আপনি কলেজে থাকতেই মোটামুটি একটি পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করেছেন সেটা হতে পারে অনলাইনে আপনার কোন কন্টেন্ট দিয়ে অথবা অন্য কোন ভাবে।

আপনি যখন কলেজ শেষ করে ভার্সিটিতে ভর্তি হবেন সেখানে অনেকই নতুন থাকবে। অনেকে হয়ত আপনাকে চিনবে না কিন্তু আপনার ব্র্যান্ড বা আপনার করা কাজকে হয়ত অনেকে চিনবে। এই ভাবে নতুন জাগায় সহজে পরিচিত হয়ে যেতে পারবেন আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড এর কল্যাণে। তাই বলা যায় আজকে থেকে যদি আপনি নিজের একটি পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারেন তাহলে সেটার সুফল একটা সময় গিয়ে পাবেন।

২) নিজের যোগ্যতার চেয়ে বাড়িয়ে নিজেকে উপস্থান করা

অনেকই নিজেকে নতুন কারও সামনে উপস্থাপন করার সময় নিজের সম্পর্কে অনেক বেশি বাড়িয়ে বলে। যা সত্যি সেটাও বলে আবার নিজেকে বড় করার জন্য নিজের সম্পর্কে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে নিজেকে ভিন্ন ভাবে প্রকাশ করে। যেমন আপনি যদি কারও সাথে প্রথম পরিচয়ে বন্ধুত্ব করতে যান তাহলে উভয় পক্ষ্য নিজের ভাল গুন গুলা প্রকাশ করে এবং খারাপ দিক গুলা আড়ালে রাখে তবে এইটা দুষের কিছু না তবে লক্ষ্য রাখতে হবে অতিরঞ্জিত করে যেন এমন কিছু বলা যাবে না, যার সত্যি পরবর্তীতে প্রকাশ পেলে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাবে। তাই আপনি যেমন ঠিক সেই ভাবে নিজেকে সুন্দর ভাবে অন্যের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।

৩) খারাপ কিছু ঘটার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করা

বর্তমানে অনলাইনে একটি কথা বেশ প্রচলিত সেটা হল “ভাইরাল”। যে কোন জিনিস যে কোন সময় ভাইরাল হয়ে যেতে পারে। সেটা পজেটিভ ভাবে হতে পারে আবার নেগেটিভ ভাবে হতে পারে। আর একবার নেগেটিভ ভাবে সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইনে চলে আসলে সেটা সংশোধন করে আবার আগের মত হওয়া খুবই কঠিন।

এই ধরনের কোন সমস্যায় পড়লে বুঝা যায় পার্সোনাল ব্র্যান্ড কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই সকল অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে অনেক বড় ভূমিকা রাখে পার্সোনাল ব্র্যান্ড।

৪) কোন চিন্তা ভাবনা ছাড়াই পার্সোনাল ব্র্যান্ড এর কাজ শুরু করে দেয়া

মহান এবং সাধারণ উদ্দেশ্য ছাড়া কোনদিনও পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং তৈরি করা যায় না। তাই কোন কাজ করার আগে বা কোন কিছু তৈরি করার আগে বা মিডিয়াতে শেয়ার করার আগে নিজেকে নিজের প্রশ্ন করতে হবে এই কাজটি কি অন্যের কল্যাণে আসবে কি না? বা কোন ব্লগ বা আর্টিকেল শেয়ার করার আগে চিন্তা করতে হবে এইটা পড়ে মানুষের মনে ইতিবাচক কোন চিন্তা আসবে কি না, আপনার ব্র্যান্ড এর সাথে এই লেখাটি যায় কি না এই জিনিস চিন্তা করতে হবে। কারণ পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানে কিন্তু নিজেকে উপস্থাপন করা প্রতিটা কাজের মধ্যে দিয়ে। আপনার কথা আপনার কাজের মধ্যে দিয়ে আপনার ভিতরের ব্যাক্তিত্ব প্রকাশ পাবেন। ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাওয়ার পর আপনার চিন্তা ভাবনা ছাড়া যে কোন কাজের জন্য ব্র্যান্ড এর অনেক ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। ব্র্যান্ড ভেলু অনেক কমে যাবে।

৫) শুধু নিজের কথা চিন্তা করে কাজ করা

অনেকেই পার্সোনাল ব্রান্ডকে এতটাই নিজের মনে করে সেখানে শুধু তার নিজের অভিজ্ঞতা নিজের কাজ শেয়ার করে থাকে। এইটা পার্সোনাল ব্র্যান্ড এর ক্ষেত্রে অনেক সময় নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। পার্সোনাল ব্র্যান্ডটি শুধু মাত্র আপনাকে ঘিরে তৈরি হবে এইটা মনে করা যাবে না। আপনাকে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স জাগায় বসিয়ে চিন্তা করতে হবে। আপনি তাদের জন্য কি কি করবেন? কি করতে পারবেন এইটা হতে হবে আপনার ব্র্যান্ড এর ফোকাস। অডিয়েন্স কি চাইছে সেটা না ভাবে যদি নিজেকে নিজের মত করে ফুটিয়ে তুলতে গেলে অনেক সময় পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং ঠিক মত হবে না।

৬) প্রভাবশালী ব্যক্তিদের এড়িয়ে চলা

নতুন অবস্থায় পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করে মানুষের মধ্যে পরিচিত করাটা বেশ কঠিন। নতুন অবস্থায় অনেকের নজরে পরবে না। তাই অনলাইনে সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যাক্তি বা যার অলরেডি একটি জনপ্রিয় পার্সোনাল ব্র্যান্ড রয়েছে এমন ব্যাক্তিদের মাধ্যমে এক্সপোজার পেলে ব্যাপারটা অনেক সহজ হয়ে যায়। জীবনে ছোট থেকে বড় হতে চাইলে বিভিন্ন মানুষের সহযোগিতা দরকার হয় তাই এই বিষয়টি কোন ভাবে ছোট হওয়া বা লজ্জা হিসেবে নেয়া যাবে না। জীবনে বড় হতে গেলে আপনার থেকে বড় বা প্রভাবশালী কারও না কারও সাপোর্ট আপনার লাগবে। এইটা স্বাভাবিক।

৭) নিয়মিত পোস্ট না করা বা আপডেট না থাকা

বর্তমান এই সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে আপনি যদি নিয়মিত আপডেট না থাকেন তাহলে তাহলে এইটার খারাপ প্রভাব আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর উপর পরবে। আপনি যদি মনে করেন বেশি বেশি পোস্ট করলে নিজের ব্যাক্তিত্ব কমে যাবে অডিয়েন্স বিরক্ত হবে তাহলে আপনার চিন্তার মধ্যে ভুল হয়েছে। আপনি যদি নিয়মিত ভাবে একটিভ না থাকেন তাহলে একটা নিদিষ্ট সময় পর অডিয়েন্স আপনাকে মনে রাখবে না। তাই চেষ্টা করবেন সাম্প্রতিক বিষয়গুলা নিয়ে পোস্ট করতে তবে লক্ষ্য রাখতে হবে সেটা যেন সমালোচিত না হয়ে যায়।

৮) দ্রুত ফলাফল আশা করা

আমরা অনেক সময় যে কোন কাজের ক্ষেত্রে দ্রুত ফলাফল আশা করি। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এর ক্ষেত্রে দ্রুত ফলাফল আসা করা যাবে না। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং মানে কিন্তু কিছু ওয়েবসাইট এবং কিছু সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টে নয়। একটি পার্সোনাল ব্র্যান্ড আপনাকে অন্য সবার থেকে আলাদা করে তুলবে। আপনার আশেপাশে যারা রয়েছে যাদের আপনি প্রভাবিত করতে চান তাদের নজরে আসবে। এই কাজটা অল্প সময়ে হয়ে যাবে এইটা মনে করা যাবে না। এত জন্য সময়ের প্রয়োজন। আপনার ক্ষেত্রে সেরা মানুষগুলির সাথে সম্পর্ক গড়তে হবে এবং সাম্প্রতিক সাম্প্রতিক ঘটনা সভা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করতে হবে। অনেক সময় অনেক ব্যর্থতার পর একটি পার্সোনাল ব্র্যান্ড গড়ে উঠে।

৯) সবসময় অন্যের লেখা বা পোস্ট শেয়ার করা

আপনি যদি শুধু অন্যের লেখা নিজের বলে পোস্ট করেন বা অন্যের আইডিয়া শেয়ার করেন তাহলে আপনার স্কিল সম্পর্কে মানুষের মনে নেগেটিভ ধারণা চলে আসবে। তাই সর্বদা অন্যের কিছু শেয়ার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। আপনার দক্ষতা, শিক্ষা, অভিজ্ঞতা এবং আপনার নিজের মতামত শেয়ার করবেন এর পাশাপাশি চাইলে আপনি অন্যের বিষয় শেয়ার করতে পারেন তবে এইটা লক্ষ্য রাখতে হবে অন্যের শেয়ার করা বিষয় যেন আপনার নিজের লেখা থেকে বেশি না হয়।

কারণ অন্যের বিষয় আপনি নিজে শেয়ার করছেন মানে আপনি নিজের পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং বাদ দিয়ে অন্যের ব্র্যান্ডিং করে দিচ্ছেন।

১০) কোয়ালিটি থেকে কোয়ান্টিটির দিকে বেশী প্রধান্য দেয়া

একটি কথা সব সময় মনে রাখতে হবে কোয়ালিটি ফাস্ট। কোন কিছুর কোয়ান্টিটি থেকে কোয়ালিটির দিকে আগে নজর দিতে হবে। একটি উদাহরণ দিয়ে বলি ধরুন, আপনার পার্সোনাল পেজে বা গ্রুপে ফলোয়ার রয়েছে ১০ হাজার কিন্তু কোন পোস্ট করলে সেখানে লাইক কমেন্ট পরে না এবং আপনার পোস্ট তারা পড়ে না। এতে করে কিন্তু আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড এর পরিচিতি খুব বেশি আগাবে না। এই জন্য আপনার ব্র্যান্ড সাথে যায় এমন পেইজ বা গ্রুপের সাথে যুক্ত থাকতে হবে হবে সেখানে পোস্ট করতে হবে এতে করে সেখান থেকে যে ফলোয়ার আসবে তারা আপনার ব্র্যান্ড এর প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে বেশি। তাই কোয়ান্টিটি বেশি থেকে কোয়ালিটির দিকে বেশি নজর দিতে হবে।

personal brand

একটি মহান এবং সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ছাড়া আপনি কোনদিনও আপনার ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং তৈরি করতে পারবেন না। আর একবার পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং তৈরি করতে পারলে জীবনে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না। আর অনলাইনে নিজেকে ব্র্যান্ড হিসাবে গড়ে তুলতে আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কেও ভালো ধারণা রাখা আবশ্যক। পার্সোনাল ব্র্যান্ডিংয়ের আরও একটি শক্তিশালী বিষয় হলো আপনি এই জগতে শান্তিতে থাকতে পারবেন। তাই পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং তৈরি করার সময় উপরের এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন, না হলে একটু ভুলে নষ্ট হয়ে যাবে আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং।

Comments

  • User Avatar
    Anjali
    August 8, 2023

    thanks .অনেক সুন্দর বলেছেন। অনেক কিছু জানতে পারলাম।

  • User Avatar
    lalbabu
    August 8, 2023

    এত চমৎকার করে বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ

  • User Avatar
    Sunil Yadav
    August 8, 2023

    very informative article

Leave a Reply