Blog

৯ রকমের সহজ কিছু কাজ শিখে অনলাইন থেকে ইনকাম

easily earn money from online

আমরা কম বেশি সবাই Make Money Online শব্দটির সাথে পরিচিত। অনলাইন ইনকাম হল ইন্টারনেটের সাহায্যে অর্থ উপার্জনের একটি পদ্ধতি। এর মধ্যে রয়েছে একটি ওয়েবসাইটের মালিকানা, একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করা বা ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত অনলাইন উপার্জনের অন্যান্য বিকল্পগুলি বেছে নেওয়া। অনলাইনে আয় করা সুবিধাজনক। কারণ এর জন্য কোনো বিনিয়োগ বা সঠিক সময় নির্ধারণের প্রয়োজন নেই। অনলাইন থেকে ইনকাম করার অনেক কাজ রয়েছে। তার মধ্যে থেকে আজকে আমি আপনাদের ৯ রকমের কাজের কথা বলব। এগুলোর মধ্যে যেকোনো ২,১টা মাধ্যমে বেছে নিয়ে কাজ শুরু করতে পারলে খুব সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করা যাবে। নতুনদের জন্য অনলাইন থেকে ইনকামের ৯টি উপায়গুলো হচ্ছেঃ

  1. Dropshipping Business
  2. Affiliate Marketing
  3. Data Entry
  4. Freelancing
  5. Mobile App Development
  6. Selling eBooks
  7. Earn by Selling Courses Online
  8. Blogging
  9. Transcribe Recordings

1) Dropshipping Business

ড্রপশিপিং হল একটি অর্ডার পূরণের পদ্ধতি যেখানে বিক্রেতা স্টকে, বিক্রি করা পণ্যগুলি রাখে না। এর পরিবর্তে, অর্ডার পূরণ করতে বিক্রেতা তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী  ক্রয় করে-ক্রেতার কাছে সরবরাহ করে। ড্রপশিপিং এবং স্ট্যান্ডার্ড রিটেল মডেলের মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য হল যে বিক্রেতা স্টক বা নিজস্ব ইনভেন্টরি রাখে না – তারা মধ্যস্থতাকারী হিসাবে কাজ করে।

আরও একটু সহজ করে বলি, ধরুন আপনার কোন ওয়েবসাইটে নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক প্রোডাক্ট রয়েছে। তার মধ্যে থেকে আমি একটি হেডফোন পছন্দ করে অর্ডার করলাম। এখন আপনি আমার অর্ডার করা প্রোডাক্টটি অন্য কোন ই-কমার্স ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করে আমি অর্ডার করার সময় যে ঠিকানা দিয়েছিলাম সে ঠিকানায় পাঠিয়ে দিলেন, এটাই মূলত ড্রপশিপিং বিজনেস। এর মানে আপনার কাছে কোন প্রোডাক্টই থাকবে না, কিন্তু আপনি আপনার ওয়েবসাইটে বিক্রির জন্য বিভিন্ন প্রোডাক্ট লিস্ট করে রাখবেন। আর কেও অর্ডার করলে, যারা সেটা সোর্স করে কাস্টমারের কাছে সেটি পৌঁছে দিবেন। এই ই-কমার্স মডেল একটি ছোট ব্যবসা গড়ে তুলতে একটি ভাল উপায় হতে পারে। প্রচুর অর্থ উপার্জন করার এবং প্যাসিভ ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে এই ড্রপশিপিং বিজনেস এর মধ্যে।

2) Affiliate Marketing

ইনভেস্ট বা পুজি ছাড়া বর্তমান সময়ে ঘরে বসে কেউ যদি ইনকাম করতে চায়, তার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল বিশাল একটি সুযোগ। এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আপনাকে বিশাল জ্ঞানের পণ্ডিত হতে হবে না। ফেসবুক, নিজের পার্সোনাল সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট, ইউটিউব সব জাগায় আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল সেই প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন অ্যাফিলিয়েট অন্য ব্যক্তির বা কোম্পানির পণ্য বিক্রি করে দেওয়ার জন্য কমিশন উপার্জন করে। এখানে একটি প্রোডাক্টকে মার্কেটিং করে এবং তাদের প্রতিটি বিক্রয় থেকে লাভের একটি অংশ উপার্জন করে।

একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝাই, যেমন MSB Academy তাদের অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের ২০% করে কমিশন দিয়ে থাকে। অ্যাফিলিয়েটদের প্রোমোট করা কোর্সগুলো যখন শিক্ষার্থীরা ক্রয় করেন, তখন প্রতিটি কোর্সের বিক্রয়মূল্য থেকে ২০% কমিশন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার পেয়ে যায়! অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী কোনো অ্যাফিলিয়েটের মাধ্যমে ৩০০০ টাকার একটি কোর্স কিনলে সেই অ্যাফিলিয়েট পাবেন ৬০০ টাকা! আপনি একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করেও প্রতিদিন হাজার টাকার উপরে আয় করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।

3) Data Entry

ডেটা এন্ট্রি হল এমন একটি কাজ যেখানে একজন কর্মচারী ফর্ম বা অন্যান্য নন-ইলেক্ট্রনিক ডেটা থেকে একটি কম্পিউটারে ডেটা ইনপুট করে। আজ,উপলব্ধ অনেক অনলাইন ডেটা এন্ট্রি কাজের জন্য কর্মচারীকে একটি অনলাইন ডাটাবেসে ডেটা প্রবেশ করতে হবে। ডাটাবেজের ডাটা যোগ করা, বিভিন্ন পরিসংখ্যান যোগ করা থেকে শুরু করে নোট বা রেকর্ডিং থেকে ডাটা প্রতিলিপি (Transcribe) করাও ডাটা এন্ট্রির মধ্যে পড়ে।

4) Freelancing

বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকামের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হল ফ্রিল্যান্সিং। আমরা কম বেশি অনেকই হয়ত এই ফ্রিল্যান্সিং নামটির সাথে বেশ পরিচিত। ফ্রিল্যান্সিং মূলত অনলাইন থেকে আয় করার একটি মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন। একথায় বলতে গেলে, গতানুগতিক চাকুরীর বাইরে নিজের ইচ্ছামত কাজ করার স্বাধীনতা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে আগে আপনাকে কাজ শিখতে হবে।

আমরা জানি ফাইভার বিশ্বের অন্যতম একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। বর্তমানে প্রচুর চাহিদা আছে, এমন ১৮টি ভিন্ন ভিন্ন কাজ হাতে-কলমে শিখার পাশাপাশি Fiverr-এ অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে, কিভাবে সফলতার সাথে ফ্রীলেন্সিং করবেন তার A to Z গাইডলাইন পেতে ফাইবার সাকসেস এই কোর্সটিতে জয়েন হতে পারেন। ৬০০০+ স্টুডেন্ট কোর্সে অলরেডি জয়েন করে ফেলছে অ্যান্ড সবারই কম বেশি ইনকাম হচ্ছে।

5) Mobile App Development

অ্যান্ডয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের এখন স্বর্ণ যুগ। আপনার যদি প্রোগ্রামিং নিয়ে ইন্টারেস্ট থাকে তাহলে শিখতে পারেন অ্যান্ডয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট শিখলে নিজের বানানো অ্যাপ থেকে Google Admob এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন, অ্যাপ সেল করেও ইনকাম করতে পারবেন। কারন বর্তমানে এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার কারির সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।

আপনি যদি একজন প্রোফেশনাল এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার হয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে একটি বিশাল সুযোগ MSB Academy-তে Complete Android App Development Masterclass In Bangla একটি কোর্স রয়েছে যা শিখলে আপনি শিখলে নিজের বানানো অ্যাপ থেকে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। ৭০+ ঘণ্টার এই কোর্সটিতে প্রোগ্রামিং এর বেসিক থেকে এডভান্স এবং তারপর বেসিক কিছু অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করে কীভাবে এডভান্স সব অ্যাপ তৈরি করে ফেলা যায় এবং কীভাবে অ্যাপে Admob এর অ্যাড যুক্ত করে অ্যাপ থেকে ইনকাম করা যায় সেই ব্যাপারে স্টেপ-বাই-স্টেপ গাইডলাইন দেয়া হয়েছে।

6) Selling eBooks

ই বুক, ভাল, বই. কিন্তু একটি বিন্যাসে যেখানে সেগুলি অনলাইনে বিতরণ বা ডাউনলোড করা যেতে পারে৷ আপনি সেগুলি নিজে লিখতে পারেন, লেখক নিয়োগ করতে পারেন এর মাধ্যমে আপনার ই বুক তৈরি করতে পারেন৷ এছাড়াও,একটি বই প্রকাশিত হবে কিনা তা বলার জন্য আপনাকে সম্পাদক বা প্রকাশকের উপর নির্ভর করতে হবে না। আপনার বইয়ের তাকগুলিতে রাখার জন্য আপনাকে কোনও বইয়ের দোকানের উপর নির্ভর করতে হবে না। আপনি পুরো প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আছেন। আসলে, আপনি মার্কেটিং এবং বিক্রয় সহ সবকিছু নিজেই পরিচালনা করতে যাচ্ছেন। এবং এর অর্থ হল আপনি সমস্ত লাভ রাখতে পারবেন। এগুলি হাঁচি দেওয়ার মতো কিছু নয়। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে স্ব-প্রকাশিত লেখকরা বড় সাফল্য পেয়েছেন। Hugh Howey কে ধরুন, যিনি Amazon-এর Kindle Direct Publishing এর মাধ্যমে কল্পবিজ্ঞানের বইয়ের একটি সিরিজ বিক্রি করেছেন। এক পর্যায়ে, তিনি প্রতি মাসে 20,000 – 30,000 কপি বিক্রি করছিলেন, যা থেকে মাসে $150,000 আয় হতো। এটি প্রমাণ যে আপনি আমাজনে স্ব-প্রকাশনা করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

নিজের লিখা অথবা আউটসোর্স করা বই অ্যামাজন কিন্ডেলে পাবলিশ এবং সঠিক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কিভাবে অ্যামাজন থেকে 6 Figure Passive Income এর পথে যাত্রা শুরু করতে হয় তার স্টেপ-বাই-স্টেপ ফর্মুলা পাবেন এই MSB Academy এই Amazon Kindle Direct Publishing (KDP) কোর্সে।

7) Earn by Selling Courses Online

আপনি যদি কোন একটা পার্টিকুলার বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও অ্যানিমেশন, ভিডিও এডিটিং তাহলে আপনি সেই দক্ষতা থেকে যেমন ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন, তেমনি অনলাইন কোর্স বানিয়েও তা সেল করে আয় করতে পারেন। আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস সাইট বানিয়ে সেখানে নিজের কোর্সগুলো সেল করতে পারেন, বা কোন থার্ড পার্টি মাধ্যমে ইনসট্রাক্টর হিসাবে সাইন আপও করে কোর্স সেল করতে পারেন।

8) Blogging

অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য ব্লগিং একটি প্রাচীনতম পদ্ধতি। তবে বর্তমানে এর চাহিদা অনেক বেশি। যারা লেখা লেখি পছন্দ করেন তারা একটি বিশেষ ফোকাস দিয়ে ব্লগ শুরু করেন। উদাহরণস্বরূপ, বিলম্ব, গাড়ি, ড্রপশিপিং, খেলনা ইত্যাদি সম্পর্কে একটি ব্লগ, প্রায়ই একটি অনুগত অনুসরণ তৈরি করার জন্য যথেষ্ট সংকীর্ণ ফোকাস এবং যথেষ্ট বড় যে আপনি অনেক জায়গা কভার করতে পারেন। ব্লগিং করে অর্থ উপার্জনের বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনি আপনার পোস্টে অধিভুক্ত লিঙ্ক যোগ করতে পারেন  আপনি আপনার পোস্টগুলিতে কৌশলগতভাবে বিজ্ঞাপন স্থাপন করে আপনার ব্লগকে নগদীকরণ করতে পারেন। স্পনসর করা পোস্টগুলি আপনাকে নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড থেকে অর্থ উপার্জন করতে সাহায্য করতে পারে—এটি পর্যালোচনা ব্লগারদের মধ্যে জনপ্রিয়। ব্লগাররা তাদের ওয়েবসাইটে Digital বা Physical Products বিক্রি করতে পারে। আপনি একটি ব্যক্তিগত ব্র্যান্ড তৈরি করতে একটি ব্লগ ব্যবহার করতে পারেন যা আপনাকে স্পিকিং গিগ, টেলিভিশন ডিল, বা ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে বড় চুক্তি পেতে সহায়তা করে। এছাড়াও আপনার ব্লগে অ্যাফিলিয়েট লিংক যুক্ত করে আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

9) Transcribe Recordings

ভিডিও এবং অডিও সামগ্রীর ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার জন্য ট্রান্সক্রিপশন এখনও উচ্চ চাহিদা রয়েছে৷ ট্রান্সক্রাইব করার অর্থ হল একটি YouTube চ্যানেল থেকে একটি পডকাস্ট, ভিডিও বা অডিও রেকর্ডিং শোনা এবং এটিকে একটি Reading Format এ পরিণত করা৷ আপওয়ার্ক এবং ফাইভারের মতো গিগ সাইটগুলিতে যোগদানের পাশাপাশি যা ট্রান্সক্রিপশনের সুযোগের বিজ্ঞাপন দেয়, আপনি প্রায়শই বিভিন্ন শিল্পে কোম্পানিগুলির জন্য ট্রান্সক্রিবার হিসাবে খণ্ডকালীন অনলাইন চাকরি খুঁজে পেতে পারেন। তারা কখনও কখনও আপনাকে দূরবর্তীভাবে কাজ করতে দেয়,যার অর্থ আপনি ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। ট্রান্সক্রাইবাররা বেশ ভাল অর্থ প্রদান করতে পারে (কখনও কখনও প্রতি ঘন্টায় $25 এরও বেশি), তবে আপনি যে ভাষাতে ব্যাকরণ এবং বিরাম চিহ্নের উপর দৃঢ় ধারণার সাথে দ্রুত টাইপার হন তবে এটি সাহায্য করে।

আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটারের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমন কোন কর্পোরেট হাউজ এবং প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে কম্পিউটার ম্যানের প্রয়োজন নেই। কম্পিউটারকে বলা হয় Key of Civilization, অর্থাৎ কম্পিউটার হল বর্তমান সভ্যতার মূল চাবিকাঠি। আধুনিক বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির যুগে আপনি যে সেক্টরে কাজ করতে চান না কেন কম্পিউটার ছাড়া কল্পনাই করতে পারবেন না। অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে সবার আগে কম্পিউটারের বেসিক ব্যবহার জানতে হবে। তাই কম্পিউটার ব্যাবহারের ভয়কে দূর করে প্র্যাকটিকাল লাইফের সব কিছুতে কম্পিউটার ব্যাবহার করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে জয়েন করুন কম্পিউটারের বেসিক টু মাস্টার এবং ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং এই কোর্সে। নতুনদের জন্য One of the best কোর্স হবে এইটি।

Comments

  • User Avatar
    protom12
    December 7, 2022

    ধন্যবাদ এত সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য। নতুন অনেক কিছু শিখতে পারলাম ব্লগটি পড়ে।

Leave a Reply