Blog

ফ্রিল্যান্সারদের ইংলিশ স্কিল বাড়ানোর জন্য ৮টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস

বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইন থেক ইনকামের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যেম হল ফ্রিল্যান্সিং। এটি মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে হলে আগে আপনাকে কিছু স্কিল অর্জন করতেে হবে। বর্তমানে প্রচুর চাহিদা আছে, এমন ১৮টি ভিন্ন ভিন্ন কাজ হাতে-কলমে শিখনো হয়েছে MSB ACADEMY এর ফাইবার সাকসেস কোর্সে। অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে, কিভাবে সফলতার সাথে ফ্রীলেন্সিং করবেন তার A to Z গাইডলাইন পাবেন এই কোর্সে। কোর্সে ইতিমধ্যে ৬,০০০+ স্টুডেন্ট এনরোল করেছে অ্যান্ড সবারই কম বেশি ইনকাম হচ্ছে!!!

ফ্রিলান্সিং করার সময় ম্যাক্সিমাম ক্ষেত্রে আমাদের মূলত দেশের বাইরের বায়ারদের সাথে কাজ করতে হয়। অনেকেই কীভাবে কথা বলে বায়ারকে ইম্প্রেস করতে হয় সেই ব্যাপারে জানে না। আর বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের জন্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ না পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম বড় একটি বাঁধা ইংলিশে যোগাযোগ দক্ষতার অভাব। ইংলিশ ভালভাবে না জানার কারণে দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও কাঙ্ক্ষিত কাজটি হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে অনেকের। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর মতো প্রতিযোগিতাপূর্ণ পেশায় টিকে থাকতে হলে ইংলিশ জানা আবশ্যক। আর ইংলিশ যেহেতু আমাদের মাতৃভাষা না তাই এটা আমাদের জন্য শিখা খুবই যে সহজ বিষয় তাও কিন্তু না। তবে একটু প্র‍্যাকটিস করলেই ইংলিশে পারদর্শী হওয়া পসিবল। আজকের এই আর্টিকেলে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ইংলিশ স্কিল বাড়ানোর কিছু টিপস নিয়ে আলোচনা করবো। এই টিপসগুলো ফলো করলে একজন ফ্রিল্যান্সারকে আর ক্লায়েন্টদের সাথে ইংলিশে কথা বলতে কোন সমস্যা ফেইস করতে হবেনা বলে আমার বিশ্বাস। 

ফ্রিল্যান্সারদের ইংলিশ স্কিল কেন দরকার?

একটা কথা সবসময় মাথায় রাখবেন, ফ্রিল্যান্সিং একটা ইন্টারন্যাশনাল পেশা। এখানে ক্লায়েন্ট কাউকে হায়ার করার সময় তার স্কিল দেখে। তাই একজন স্কিলড ফ্রিল্যান্সারকে যেকোনো সময় যেকোনো দেশে বসবাসকারী ক্লায়েন্টকে সার্ভিস দিতে হয়। আর এই সার্ভিস দেয়ার জন্য কমিউনিকেট করার ল্যাংগুয়েজ হিসেবে মূলত ইংলিশকেই প্রেফার করা হয়। কারণ উন্নত দেশের ক্লায়েন্টরা সবাই কম বেশি ইংলিশ জানে, তাই এই ল্যাংগুয়েজেই তারা কমিউনিকেট করতে কমফোর্টেবল। আর একারণেই যখন কেউ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে আসে, তখন তাকে নিজের সেক্টরে এক্সপার্ট হওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ইংলিশে চ্যাট বা নরমাল কমিউনিকেশন করার মত যোগ্যতা থাকতে হয়।

ইংলিশে স্কিলড ফ্রিল্যান্সাররা সহজেই ক্লায়েন্টের ডিমান্ড বুঝে তাদেরকে সার্ভিস দিতে পারে। আর ক্লায়েন্টরাও নির্দ্বিধায় কথা বলার স্কোপ পায়। আর আপনি যত বেশি ক্লায়েন্টের সাথে কমিউনিকেট করতে পারবেন কাজ শেষে ক্লায়েন্টের কাজ থেকে তত ভাল একটা রিভিউ পাবেন। আর ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আপনার প্রোফাইলে এভারেজ ৪.৫ বা ৫ স্টার রিভিউ থাকা কিন্তু বিশাল ব্যাপার। আপনার প্রফাইলে ভালো রিভিউ আছে মানে আপনার কাছে প্রচুর কাজ আসবেই। তাহলে চলুন এইবার জেনে নেই ইংলিশ স্কিল বাড়ানোর কিছু ইম্পরট্যান্ট টিপস।

১) ইংলিশ গ্রামার সম্পর্কে ব্যসিক ধারণা

ইংরেজি ভাষা লেখা ও শেখার ক্ষেত্রে Tense এর গুরুত্ব অপরিসীম। তাই Tense কে ইংরেজি ভাষার প্রাণ বা Soul of English Language বলা হয়ে থাকে। ইংরেজি সুন্দরভাবে লিখতে ও বলতে পারার জন্য গ্রামার অত্যন্ত জরুরি। তবে ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। আপনাকে গ্রামারের সকল বিষয়ে দক্ষতা লাভ করে ব্যকরণ বিশারদ হতে হবেনা। আপনাকে মোটামুটি গ্রামারের ব্যসিক ধারণা রাখতে হবে। যেমনঃ Tense, Verb, Sentence Making ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু ভাল ধারণা রাখতে হবে। যাতে ক্লায়েন্টের সাথে চ্যাটে লিখে কিংবা ভিডিও কলে কথা বলার সময় সাজিয়ে গুছিয়ে লিখতে কিংবা বলতে পারেন। আর এই গ্রামার শেখার জন্য যেকোনো ক্লাসের বাজারের যেকোনো একটি বই কিনে আপনার প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।

২) ইংলিশ Vocabulary-তে দক্ষতা অর্জন

একটি ভাষা শিখতে হলে সে ভাষার Vocabulary জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ইংলিশে দক্ষ হওয়ার জন্য যে জিনিস বেশি প্রয়োজন সেটা হল ইংলিশ Vocabulary জানতে হবে। যত বেশি Vocabulary বা ইংলিশ শব্দভান্ডার আপনার মধ্যে থাকবে আপনি তত বেশি কমিউনিকেট করতে পারবেন খুব সহজে। দেশের বাহিরের ক্লায়েন্টদের সাথে সুন্দর ভাবে কমিউনিকেট করার জন্য নিজের ইংলিশ ভোকাবুলারি স্ট্রং থাকা খুবই প্রয়োজন। আপনাকে আবারও বলছি, যিনি যত বেশি ইংলিশ ওয়ার্ড জানবেন, তিনি তত সুন্দরভাবে ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলতে পারবেন।

আপনি চাইলে ডিকশনারি সাহায্য প্রতিদিন নতুন নতুন ওয়ার্ড অর্থসহ শিখতে পারেন। আর এখন ত আগের মত মোটা ডিকশনারি বইয়ের প্রয়োজন নেই। আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটা কাজে লাগিয়ে প্লে-স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে যেকোনো একটা ডিকশনারি ইনস্টল করে ফেলুন৷ এতে করে নিজের সুবিধাজনক যেকোনো সময়ে ইংলিশ স্কিল বাড়াতে পারবেন। চেষ্টা করবেন প্রতিদিন অন্তত ১০টি নতুন শব্দ দিয়ে বাক্য গঠন করতে। এমনভা‌বে পড়‌বেনঃ

The boy (বালক‌টি) plays (খে‌লে) football (ফুটবল)

অর্থাৎ এক‌টি ক‌রে word বল‌বেন, তারপর ঐ word এর অর্থ বল‌বেন। শেষ হ‌লে অর্থটা সম্পূর্ণ একবার বল‌বেন।

৩) ইউটিউবে ইংলিশ টিউটোরিয়াল দেখুন এবং প্র্যাকটিস করুন

ইউটিউবের কিছু চ্যানেল দারুণ সাহায্য করবে ইংরেজিতে ভাল করার জন্য। ইংলিশে এক্সপার্ট এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা স্পোকেন ইংলিশ, রাইটিং এবং ইংলিশ গ্রামার নিয়ে নিয়মিত তাদের চ্যানেলে ভিডিও আপলোড দিয়ে থাকে। এবং এটা সম্পূর্ণ ফ্রিতে শিখতে পারবেন। এসব চ্যানেল বিগিনার ফ্রেন্ডলি হওয়ায় একদম শুরু থেকে ইংলিশ শেখানো হয়। এসব ইউটিউব ভিডিওতে গ্রামার, ভোকাবুলারি, রাইটিং এবং স্পোকেন ইংলিশ শেখানো হয়। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা ক্লায়েন্টদেরকে ইংলিশে মেসেজ বা ইমেইল দেয়ার সময় গ্রামার নিয়ে আর ক্লায়েন্টদের সাথে ফোনকল বা ভিডিওকলে কথা বলার সময় স্পোকেন ইংলিশ নিয়ে স্ট্রাগল করে থাকেন। এ দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে উঠতে ইউটিউবের ভিডিও টিউটোরিয়ালের হেল্প নিতে পারেন।

তবে এই সব ভিডিও শুধু দেখলে হবে না সেটা নিজে নিজে প্র্যাকটিস করতে হবে। আপনি নিজ থেকে যত বেশি প্র্যাকটিস করবেন তত সহজে এবং অল্প সময়ে আপনি ইংলিশ শিখতে পারবেন। আপনাদের সুবিধার্থে আমি আমার পছন্দের ২টা চ্যানেলের লিঙ্ক দিয়ে দিলাম, আশা করি এই চ্যানেলের ভিডিওগুলা রেগুলার ফলো করলে কিছুটা হলেই আপনার ইংলিশ ভাষার উপর দক্ষতা বাড়বে। 

৪) প্রতিদিন ইংলিশ নিউজ পেপার এবং ব্লগ পড়ুন

প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র পড়ার মাধ্যমেও আপনি ইংরেজিতে দক্ষ হতে পারেন। সংবাদপত্র পড়ার মাধ্যমে আপনার ইংরেজি রিডিং স্কিল বৃদ্ধি পাবে এবং সেইসঙ্গে আপনি অনেক অজানা শব্দ শিখতে পারবেন। বাজারে বিভিন্ন ইংরেজি দৈনিক পত্রিকা রয়েছে। যেমনঃ The Daily Star, The Daily Observer, The Independent, The News Today সহ অনেক পত্রিকা রয়েছে। আপনি যেকোনো একটি পত্রিকা বাছাই করে পড়তে পারেন। আপনি এখন এই সকল পত্রিকার অনলাইন ভার্সন পাবেন। মোবাইল বা ল্যাপটপ দিয়ে ই ভার্সন পড়তে পারেন।

এগুলো ছাড়াও ইংলিশে লেখা ওয়েবসাইট ব্লগ পড়তে পারেন। এর কারণ হলো এসব ব্লগ সহজবোধ্য ল্যাংগুয়েজ টোন ইউজ করে লেখা হয়, যাতে করে সবাই বুঝতে পারে। একারণেই যদি নিয়মিত ব্লগ পড়ার অভ্যাস করেন, তাহলে একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বুঝতে পারবেন ঠিক কিভাবে ক্লায়েন্টদেরকে গুছিয়ে ইংলিশে মেসেজ কিংবা ইমেইল সেন্ড করতে হয়। নিয়মিত এই ভাবে প্র্যাকটিস করলে ধীরে ধীরে নিজের কনফিডেন্সও বাড়বে। পত্রিকা এবং ব্লগ আর্টিকেল পড়ে কি বুঝতে পারলেন চেষ্টা করুন সেই বিষয়ের উপর ইংলিশে একটি সারাংশ লিখতে। এতে করে শিখাও হবে প্র্যাকটিসও হবে।

৫) ইংলিশ মুভি ও টিভি সিরিজ দেখার অভ্যাস গড়ে তলুন

নেটফ্লিক্সের টিভি সিরিজগুলো অনেক অনেক হেল্প করবে আপনাকে ইংরেজি এক্সপার্ট হতে। সহজে ও বিনোদন সহকারে ইংরেজি শেখার উপায় হচ্ছে মুভি দেখা। ইংরেজি দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ইংলিশ মুভি দেখতে পারেন। মুভি গুলো দেখার মাধ্যমে সচরাচর ব্যবহ্রত শব্দ, বাক্য গুলো আপনার আয়ত্ত্বে চলে আসবে। এক্ষেত্রে আপনি ইংরেজি সাবটাইটেল সহ মুভি দেখতে পারেন। মুভি দেখার সময় সাবটাইটেল গুলোর দিকে খেয়াল রাখবেন। তবেই আপনি খুব দ্রুত ইংরেজিতে কথোপকথনের জন্য প্রস্তুত হতে পারবেন। আপনার যদি ইংলিশ মুভি দেখার অভ্যাস একেবারেই না থাকে তবে শুরুর দিকে কিছু সহজ গল্পে সাবলীল ভাষা ব্যবহৃত মুভি দেখতে পারেন। ইংলিশ মুভি দেখার ফলে আইডিয়া পাবেন, যে ঠিক কিভাবে ক্লায়েন্টদের সাথে ইংলিশে কথা বলতে হবে৷

৬) ইংলিশ বই পড়ুন

একমাত্র বই পড়ার মাধ্যমে হৃদয় মনের ঘুমন্ত আত্মা জেগে উঠে। মানুষের জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প ও সাহিত্য সাধনার মৌন সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অজস্র বই। বইকে সঙ্গী করতে পারলে মানুষের হৃদয়েও মনের অনেক অভাব ঘুচে যায়। ইংলিশ স্কিল অর্জন করতে ইংরেজি ভাষায় লেখা বিভিন্ন গল্প, উপন্যাস কিংবা আত্ম-উন্নয়ন মূলক বই আপনার ইংরেজি শিক্ষায় অন্যমাত্রা যোগ করতে পারে। আপনি যেকোনো ধরনের কাজই করুন না কেন বই পড়ার মাধ্যমে উত্তমরূপে ইংরেজি শিখতে পারবেন। অনলাইন ইনকাম এবং ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আপনি অনেক ইংলিশ বই পাবেন সেগুলা পড়লে আপনার কমিউনিকেশন স্কিল অনেক বেড়ে যাবে।

৭) অনলাইন বা অফলাইন ইংলিশ কোর্স করতে পারেন

প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে এখন অনলাইন ভিত্তিক অনেক শিক্ষা একাডেমী চালু হয়েছে। নিজের পছন্দমতো যেকোনো অনলাইন বা অফলাইন ইংলিশ কোর্স করতে পারেন। যেহেতু এ কোর্সগুলো টাকার বিনিময়ে করতে হয়, সেজন্যে এ কোর্সগুলো কমপ্লিট করার জন্য আলাদা মোটিভেশন কাজ করে। বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনলাইন এবং অফলাইন দুটি মাধ্যমেই হাই কোয়ালিটির অনলাইন কোর্স অফার করছে। সেগুলো নিয়ে রিসার্চ করে নিজের জন্য পারফেক্ট কোর্স খুঁজে বের করুন।

তবে এক্ষেত্রে আমার সাজেশন থাকবে, যেসব কোর্সে মেন্টরের সাথে সরাসরি কমিউনিকেট করার সুযোগ রয়েছে, সেগুলোকে প্রায়োরিটি দিতে। কেননা অনেক সময় দেখা যায়, ফ্রিল্যান্সাররা নিজেরা অনেককিছু বুঝতে পারেননা। তখন যদি মেন্টরের সাথে কথা বলে নেয়া যায়, তাহলে ইনস্ট্যান্টলি নিজের কনফিউশান ক্লিয়ার করে নিতে পারবেন। তবে অবশ্যই ভাল মানের একাডেমী থেকে কোর্স করবেন এবং কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে কোর্সের মেন্টর সম্পর্কে ভাল ভাবে জানবেন এবং কোর্সের মডিউল ভাল ভাবে দেখে নিবেন।

৮) প্রতিনিয়ত প্র্যাকটিস করতে হবে

ইংলিশ স্কিল বাড়ানোর জন্য চর্চার কোন বিকল্প নেই। কারন মনে রাখতে হবে ইংলিশ আমাদের মাতৃভাষা না। আপনি গ্রামার, ভোকাবুলারিতে অনেক পারদর্শী হয়েও ইংরেজিতে কথা বলতে পারবেন না, কিংবা লিখতে পারবেন না, যদি না আপনি নিয়মিত প্র্যাকটিস করেন। তাই ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জন করতে হলে রেগুলার রুটিনে ইংরেজির ব্যবহার জানতে হবে। প্রতিদিন ১০ মিনিটের জন্য হলেও কারো সাথে কথা কিংবা চ্যাট করার সময় চেষ্টা করবেন ইংরেজিতে করার। কাছের বন্ধুরা মিলে একটা ফেসবুকে গ্রুপ চ্যাট ক্রিয়েট করে সেখানে ইংলিশে একজন আরেকজনের সাথে কথা বলে প্র্যাকটিস করতে পারেন। পরিবারের সদস্য কিংবা বন্ধু-বান্ধবের সাথে বিভিন্ন কথোপকথনে ইংরেজি ব্যবহার করতে হবে। শুরুর দিকে একটু জড়তা কাজ করলেও ধীরে ধীরে দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।

ইংলিশ আমাদের প্রতিদিনকার কথা বলার ভাষা না। তাই এটি শিখতে আপনাকে সময় দিতে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে। ইংলিশে স্কিল অর্জন করার সব উপায় আমি আপনাদের বলে দিলাম। তারপরেও যদি ইংরেজিতে এক্সপার্ট হতে না পারেন তাহলে সেটা হবে আপনাদের অলসতা। আর ইংলিশে এক্সপার্ট হলেই কিন্তু ইনকাম চলে আসবে না। ইংলিশ শিখার পাশাপাশি মার্কেটপ্লেসে চাহিদা রয়েছে এমন কাজের স্কিল অর্জন করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এবং প্যাসিভ ইনকামের উপর এমএসবি একাডেমীতে রয়েছে অনেক প্রফেশনাল মানের অনলাইন কোর্স। আপনি চাইলে এই সকল কোর্সে জয়েন হয়ে স্কিল অর্জন এর পাশাপাশি ইনকামও করতে পারবেন। যেকোনো কোর্সে জয়েন করলেই পাবেন আজীবনের জন্য কোর্স এক্সেস, ইন্সট্রাক্টর সাপোর্ট এবং ফ্রি কোর্স আপডেট।     

Leave a Reply