Blog

ইউটিউব নাকি ব্লগ -কোনটি থেকে বেশি আয় করা সম্ভব?

অনলাইনের এই যুগে সবাই চায় ভালো একটা ইনকাম করতে। আর এই ইনকাম করার জন্য বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যেম গুলার মধ্যে একটি হল YouTube অন্যটি হল Blog। কেউ ইউটিউব থেকে মাসে লাখ টাকা ইনকাম করছে আবার কেউ ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্লগ লিখে ইনকাম করছে। তুলনামূলক সহজ ও কম সময়ে ইনকাম করার জন্য এই দুই সেক্টর এখন অনেক জনপ্রিয়। তবে যারা নতুন অবস্থায় অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চায় তারা বুঝতে পারে না কোনটা দিয়ে শুরু করবে বা কোন সেক্টরে যাবে। ব্লগ করে বেশি ইনকাম হবে নাকি ইউটিউব থেকে বেশি আয় হবে এই দুইটা দিয়ে দ্বিধার মধ্যে থাকে। আসলে আয় করার জন্য দুইটা সেক্টর খুব ভাল। তবে দুই সেক্টরের কাজের ধরন আলাদা এবং আয় কম বেশি হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। ইউটিউব নাকি ব্লগ -কোনটি থেকে বেশি আয় করা সম্ভব।

ইউটিউব (YouTube) কি?

ইউটিউব এর নাম আমরা সবাই জানি। ইউটিউব বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। ভিডিও শেয়ার করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব। ইউটিউব (YouTube) হলো সান ব্রুনো, ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক একটি অনলাইন ভিডিও প্ল্যাটফর্ম সেবার সাইট এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। যা ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। ২০০৬ সালের অক্টোবরে, গুগল সাইটটিকে ১.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে কিনে নেয়। সময়ের সাথে সাথে ইউটিউব অনেক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে তাদের এই প্ল্যাটফর্মে। এখন ইউটিউবে শুধু ভিডিও শেয়ার করার মধ্যে সীমাবদ্ধ না। ভিডিও ক্লিপ, দেশি বেশি মুভি, গান, ডকুমেন্টরি এবং আরও নানা ধরনের ভিডিওর বিশাল একটি ভিডিও ভান্ডার হিসেবে পরিণত হয়েছে। এছাড়া এখন ইউটিউবে এডভার্টাটাইজিং এর ব্যাপার যুক্ত হয়েছে। আপনি চাইলে ইউটিউবের মাধ্যমে আপনার যে কোন পণ্য বা সেবার প্রচার করতে পারবেন বা মার্কেটিং করতে পারবেন।

ইউটিউবিং করার ক্ষেত্রে কী কী প্রয়োজন?

ইউটিউবে যারা ভিডিও আপলোড দেয় বা যারা কাজ করে তাদের মূলত বলা হয় ইউটিউবার। এখন ইউটিউব থেকে ত আর টাকা এমনেই চলে আসবে না তার জন্য আপনাকে কাজ করতে হবে। ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। ইউটিউব আপনি অ্যাকাউন্ট সম্পূর্ণ ফ্রিতে করতে পারবেন কিন্তু ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য আপনার বেসিক কিছু জিনিস লাগবে যা আপনাকে নিজের টাকা দিয়ে কিনতে হবে। নতুনরা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ক্যারিয়ার শুরু করতে চাইলে কি কি জিনিস প্রয়োজন হবে সেটি নিয়ে চিন্তিত থাকে। ইউটিউবিং শুরু করতে হলে প্রথমে যা দরকার সেগুলো হলো –

  • একটি ইউটিউব চ্যানেল লাগবে। প্রফেশনালভাবে ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে খুলবেন? জানতে এই ভিডিওটি দেখতে পারেন।
  • ইউটিউব যেহেতু ভিডিও তৈরি করতে হবে তাই একটি ভাল মানের ক্যামেরা লাগবে। একটি ভাল মানের ভিডিও ক্যামেরা অথবা ভিডিও কোয়ালিটি ভাল আসে এমন মানের স্মার্ট ফোন হলেও হবে। তবে হাই কোয়ালিটির ভিডিও করার জন্য ক্যামেরা বেষ্ট।
  • ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে দক্ষতা থাকতে হবে। Adobe premiere pro অথবা Capcut ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারনা থাকলে হবে। আর যদি নিজে এডিটিং না করে অন্য কাউকে হায়ার করে করান তাহলে সেটা করতে পারেন তবে সে ক্ষেত্রে টাকা একটু বেশি লাগবে।
  • ভিডিও এডিটিং করার জন্য পিসি বা ল্যাপটপ লাগবে। এটি আপনার বাজেটের মধ্যে কিনতে পারেন। তবে যেহেতু এডিটিং কাজ করতে হবে তাই একটু ভাল কনফিগারেশন এর সেটআপ নিলে ভাল ভাবে কাজ করতে পারবেন।
  • দ্রুত গতির ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে। এইটা আসলে লাগবেই। কারণ অনলাইন মানেই ইন্টারনেট লাগবে। তবে একটু ভাল মানের দ্রুত গতির নিলে সময় অনেক বেঁচে যাবে।

এছাড়াও আপনাকে প্রতিনিয়ত ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার মত দক্ষতা থাকতে হবে। এবং আপনি কি ধরনের টপিক বা নিশ নিয়ে ভিডিও তৈরি করবেন সেটাও ঠিক করতে হবে। কারণ ইউটিউবে আপনি দেখে থাকবেন প্রতিটা মানুষ একটি নিদিষ্ট বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করে। কেউ হয়ত ফুড ব্লগ করছে, কেউ হয়ত ট্রাভেল ব্লগ করছে, কেউ বা টেকনোলজি নিয়ে ইনফরমেটিভ ভিডিও তৈরি করছে। আবার কেউ কেউ অ্যানিমেশন নিয়ে ভিডিও তৈরি করছে। আপনি যদি এলোমেলো টপিক নিয়ে ব্লগ না করে নিদিষ্ট কোন বিষয় নিয়ে আপনার চ্যানেলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড দেন তাহলে সেটা ভিউ এবং রিচ বেশি পাবে।

YouTube থেকে কিভাবে আয় করবেন?

আপনার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল থেকে আপনি চাইলে বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন বা অ্যাড দেখিয়ে আয় করতে পারবেন। তবে ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমে তাদের কিছু নিয়ম পূরণ করতে হবে তবেই আপনি মনিটাইজেশন পাবেন।

ইউটিউব আপনাকে তখনই মনিটাইজেশন দেবে যখন আপনার চ্যানেলে কমপক্ষে ১,০০০ Subscribers থাকবে এবং ভিডিওতে ৪,০০০ ঘণ্টা Watch-Time থাকবে। ১ বছরের মধ্যে এই শর্তগুলো পূরণ হলে তবেই আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। স্পনসরশিপের মাধ্যমেও  একটি আকর্ষনীয় ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। তবে এই স্পনসরশিপ পেতে আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। কারণ নতুন চ্যানেলে কেউ স্পনসর করবে না। আপনাকে আপনার চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে চ্যানেল বড় করতে হবে। ভিডিওতে ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে হবে।

তবে আপনি যদি ক্যামেরার সামনে না এসে ইউটিউব থেকে আয় করতে চান তাহলে আমাদের Amazon Affiliate Marketing With YouTube এই কোর্সটি জয়েন করে ফেলুন। কোন রকম ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই ইউটিউবে ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে কীভাবে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্যাসিভ ইনকাম করা যায়, সেই ব্যাপারে সব সিক্রেট টিপস অ্যান্ড ট্রিক্স পাবেন এই কোর্সে। খুব ভালো ইংলিশ না পারলেও হবে। আর কাজ করতে যা যা লাগবে সব কিছুই দিয়ে দেয়া হবে কোর্সের সাথে। আরও রয়েছে লাইফ টাইম কোর্স এক্সেস + লাইফ টাইম সাপোর্ট এবং ফ্রি কোর্স আপডেট।

ব্লগ (Blog) কি?

ব্লগ হলো এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। নিজের জীবনের প্রতিদিনের কিছু ঘটনা অথবা কোন একটি নির্দিষ্ট ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে লেখা বা কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ধারাবাহিক ভাবে লেখার মাধ্যমে ইন্টারনেটে সবার সাথে শেয়ার করা কে বলা হয় ব্লগিং। যেসব ওয়েবসাইটে এই লিখা গুলো প্রকাশ করা হয় তাকে বলে ব্লগ। ব্লগ হল এমন একটি ওয়েবসাইট যেখানে যে কোন ইউজার রেজিস্ট্রেশন করে লিখতে পারে এবং অন্য কেউ সেই লেখা পড়ে মন্তব্য করতে পারে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এই ব্লগিং এর মধ্যে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন মানুষ ব্যাক্তিগত ঘটনা নিয়ে ব্লগ লেখা থেকে একটা ফ্রিল্যান্সিং এবং অনলাইন ইনকামের বড় একটি মাধ্যমে হিসেবে গড়ে তুলেছে।

ব্লগ সাইট তৈরি করতে কি কি লাগে?

ব্লগ লিখে পাবলিশ করতে হলে যেহেতু আপনার একটি ওয়েবসাইট লাগবে। তাই ব্লগ সাইট তৈরি করার জন্য আপনাকে আগে কিছু ইনভেস্ট করতে হবে। কারণ একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে কিছু জিনিস প্রয়োজন হয়। যেমন-

  • ডোমেইন
  • হোস্টিং
  • থিম
  • প্লাগইন
  • কন্টেন্ট

একটি ব্লগ সাইট তৈরি করতে হলে আপনাকে একটি ডোমেইন কিনতে হবে, হোস্টিং কিনতে হবে। এখন আপনার যদি প্রোগ্রামিং বা কোডিং জানা থাকে তাহলে নিজে নিজে কোডিং করে আপনার মত করে ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারবেন। আর যদি প্রোগ্রামিং জিনিস আপনার কাছে খুব বেশি কঠিন মনে হয় তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস কাস্টমাইজেশন শিখতে পারেন। কারণ ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে যে কোন ধরনের ব্লগ সাইট তৈরি করতে পারবেন।

আর যদি আপনি আরও সহজ কোন উপায় চান তাহলে জয়েন করতে পারেন আমাদের Blogging With Artificial Intelligence (AI) এই কোর্সে। Artificial Intelligence (AI)-এর সঠিক ব্যাবহার করে ওয়েবসাইট তৈরি, প্রফিটেবল নিশ সিলেক্ট, কীওয়ার্ড রিসার্চ, AI দিয়ে ব্লগ রাইটিং, গুগলে ধ্রুত সাইট রেঙ্কিং, সাইট থেকে মাল্টিপল (2x/3x) উপায়ে ইনকাম এবং এই ব্লগিং বিজনেসকে ১০০% অটোমেট করে নিশ্চিন্তে প্যাসিভ ইনকাম করার গাইডলাইন পাবেন এই কোর্সে। এছাড়াও রয়েছে লাইফ টাইম কোর্স এক্সেস + লাইফ টাইম সাপোর্ট এবং ফ্রি কোর্স আপডেট।

ব্লগ সাইট থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন?

ইউটিউব এর মত ব্লগ থেকে আয় করতে গেলে আগে আপনাকে কিছু দিন কাজ করে কিছু নিয়ম পূরণ করতে হবে। ব্লগ সাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে হলে আগে আপনার ব্লগসাইট টি গুগল এ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভ করতে হবে। নতুন কোন ব্লগে এ্যাডসেন্স Approved করতে হলে আগে আপনার ওয়েবসাইটে ২০থেকে ২৫ টি ভালো ব্লগ কনটেন্ট আপলোড করতে হবে। তারপর এ্যাডসেন্স Approved হলে ভিজিটর এর উপর নির্ভর করে টাকা ইনকাম হবে। তারপর আপনি যত বেশি ব্লগ কন্টেন্ট লিখে পাবলিশ করতে পারবেন তত আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসবে তার সাথে ইনকামও বাড়বে। এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট এবং পাবলিশ করা ব্লগ ভাল ভাবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা  SEO করতে হবে যেন কেউ সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দিলে প্রথমে আপানার ব্লগ চলে আসে।

এছাড়াও আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপন, ব্যানার শো করে ইনকাম করতে পারবেন। তাছাড়াও স্পনসরশীপ এর মাধ্যমে ইনকাম করার বিশাল একটি সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনি ফ্রিল্যান্সিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কিছু ব্লগ পাবলিশ করলেন এবং যারা শিখতে চায় তাদের জন্য রেফার হিসেবে আমাদের MSB Academy ওয়েবসাইট এবং কোর্সের কথা ব্লগের মধ্যে অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক হিসবে অ্যাড করে দিলেন। এখন আপনার ব্লগটি পড়ে যত মানুষ কোর্সটি কিনবে শিখার জন্য আপনি প্রতি সেলে ২০% করে কমিশন পেয়ে যাবেন।

ইউটিউব নাকি ব্লগ -কোনটি বেছে নিবেন?

এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে নতুন হিসেবে বা আমি কাজ করতে চাইলে আমি কোনটি বেছে নিব? কোনটি টাকা বেশি ইনকাম হবে? আসলে আমার মতে দুইটা ইনকাম করার জন্য বেশ ভাল মাধ্যম। তবে বর্তমানে ব্লগিং জনপ্রিয় পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ এটি আপনি পড়ালেখা, বা চাকরির পাশাপাশি করতে পারবেন এবং এখান থেকে একটা ইনকাম করা অনেক সহজ। কিন্তু ব্লগ লিখে ইনকাম করতে হলে আপনাকে লেখা লেখির প্রতি টান ও অভ্যাস থাকতে হবে। তবে ইউটিউব থেকে ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে আয় করা বেশি সহজ। একটি ভিডিও তৈরি করতে আপনাকে যে পরিমাণ শ্রম দিতে হবে একটি আর্টিকেল লিখতে তার ১০ ভাগের এক ভাগ শ্রম দিতে হবে। আপনি একটি ভিডিও তৈরি করে যে পরিমাণ সময় ব্যয় করবেন এর ভেতরে ৮ থেকে ১০ টা আর্টিকেল লিখতে পারবেন।

ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজ করা যথেষ্ট কঠিন। অন্যদিকে ব্লগ মনিটাইজ করা তুলনামূলক অনেক সহজ। বিভিন্ন প্লাটফর্মেও খুব সহজে ব্লগ পোষ্ট প্রমোট করা যায় যা ইউটিউব ভিডিওর ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। ইউটিউব ভিডিও খুব ভাল না হলে মানুষ দেখে না। অন্যদিকে ব্লগ পোষ্ট মোটামুটি মানের হলেও মানুষ পড়ে। আর তাড়াতাড়ি লেখা যায় বলে ব্লগে কন্টেন্টের পরিমাণ থাকে অনেক বেশি। যার ফলে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়। আর যত বেশি ভিজিটর পাবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন। তবে আপনি যদি বেশি আয় করার কথা চিন্তা করেন তাহলে ব্লগ থেকে ইউটিউবকে একটু বেশি এগিয়ে রাখব আমি। কারণ ইনকাম বা টাকার পরিমাণ ইউটিউবে বেশি।

পরিশেষে একটি কথা, আশা করি উপরের এই আর্টিকেল পড়ে ব্লগ এবং ইউটিউব দুইটা সম্পর্কে ধারনা পেয়েছেন। এখন আপনি সেটা বেছে নিবেন যা আপনার ভিতর থেকে আগ্রহ বেশি। আপনার যদি লেখালেখির অভ্যাস থাকে তাহলে ব্লগ লেখা দিয়ে শুরু করতে পারেন। আর যদি ভিডিও তৈরির প্রতি আগ্রহ থাকে তাহলে ইউটিউব দিয়ে শুরু করুন। আর এই দুইটা টপিক নিয়ে আমাদের কমপ্লিট গাইডলাইন পেয়ে যাবেন MSB Academy তে পাবালিশ হওয়া Blogging With Artificial Intelligence (AI) এবং Amazon Affiliate Marketing With YouTube এই কোর্সর মধ্যে। 

Leave a Reply